উখিয়া-টেকনাফের উন্নয়নে শাহজাহান চৌধুরীর বিকল্প নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক: আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উখিয়া-টেকনাফের রূপকার, সাবেক হুইপ, জেলা বিএনপি’র সভাপতি শাহজাহান চৌধুরীর বিকল্প নেই। কারণ তিনিই একমাত্র ব্যক্তি বারবার নির্বাচিত হয়ে দু’উপজেলায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। শুধু তাই নয়, তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে উখিয়া টিভি রিলে কেন্দ্র, টেকনাফ স্থলবন্দর সহ দেশের সর্বদক্ষিণে অবস্থিত অলিগলি, রাস্তাঘাট, স্কুল, মাদ্রাসা, মন্দির, গীর্জা, প্রভূতি প্রকল্পে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
জনশ্রতি আছে, অসাধারণ মিষ্টবাসি ও তুখোড় মেধাবী রাজনীতিবিদ শাহজাহান চৌধুরীর ঐক্যান্তিক প্রচেষ্টায় উখিয়া-টেকনাফের এমন কোন জায়গা নেই যেখানে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি।

স্বাধীনতার পর থেকে এই আসনে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের সকলেই নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করলেও শাহজাহান চৌধুরী ছিলেন এলাকার গণমানুষের নিবেদিত প্রাণ। দলমত নির্বিশেষে তিনি শুধুই মানুষের উপকার করে গেছেন বলেই আজ শাহজাহান চৌধুরীর মত একজন ব্যক্তির কক্সবাজারের নিজস্ব বাড়ি নেই। এছাড়া তাঁর ব্যবহৃত গাড়িটি অল্প দামের। অথচ জীবনে একবার এমপি নির্বাচিত হয়ে এই আসনের সংসদ সদস্যরা চড়েছেন পাজেরো সহ হরেক উন্নতমানের গাড়ি। শুধু তাই নয়, শখের বসে কেউ কেউ বান্ধবী নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়ে টেকনাফে এসে চমক দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা অপচয় করেছেন। সীমান্তে একটি বন্দর থাকা সত্বেও জাতীয় রাজস্ব ফাঁকি দিতে চোরাচালান, ভয়ংকর মাদক ইয়াবাসহ এমন কোন অপকর্ম নেই একমাত্র শাহজাহান চৌধুরী ছাড়া এই আসনের সকল সংসদ সদস্যরা।
ফলে বাংলাদেশের ইতিহাসে উখিয়া-টেকনাফ এখন একটি কলঙ্কজনক এলাকার নাম। অথচ গত জোট সরকার আমলে এলাকার নিবেদিত রাজনৈতিক নেতা শাহজাহান চৌধুরী হাজারো বেকারের কর্মসংস্থান, মানুষের জীবন জীবিকায়ন সহ এমন কোন উন্নয়ন কর্মকান্ড নেই যা তিনি করেননি। তাঁর কারণেই উখিয়া-টেকনাফের দুর্গম এলাকায় গেছে বিদ্যুতের আলো। ব্রীজ, কার্লভাট, মন্দির, গীর্জা, রাস্তাঘাট সহ উখিয়া-টেকনাফের এমন কোন উন্নয়ন কর্মকান্ড নেই যেখানে শাহজাহান চৌধুরী অবদান রাখেননি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন