পরিবেশ ধ্বংসকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকলেও মূল হোতারা বহাল তবিয়তে

মোহাম্মদ সিরাজুল হক সিরাজ
মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া, হোয়ানক, মাতারবাড়ি, শাপলাপুর, সোনাদিয়া, ঘটিভাঙ্গা, ছোট মহেশখালী ও বড় মহেশখালীর কিছু চিহ্নিত পরিবেশ ধ্বংসকারী প্যারাবন নিধন, বনাঞ্চলের গাছ ও
পাহাড় কেটে পরিবেশের বিঘœ ঘটিয়ে বীরদর্পে ঘুরে বেড়াচ্ছে। জানাযায় পরিবেশ ধ্বংসকারীর মূল হোতা ছোট মহেশখালী ডেইল পাড়া এলাকার জাফর আলম ও রহিম গংয়ের নেতৃত্বে পুরো উপজেলায় বনাঞ্চলের বিভিন্ন প্রজাতের দেশী-বিদেশী ও মাদার ট্রি ও পাহাড় কেটেঁ ১২ নং পাহাড়ী মৌজায় গাছ শূন্য ও মানব পরিবেশ বিঘিœত ঘটাচ্ছে। এমনও দেখা গেছে দিন দুপুরে ট্রাক, জীপ, টলি, ঠেলা, রিক্সা ভর্তি গাছ করাত কলে এনে বীরদর্পে চিরাই করে দেশে বিদেশে পাচার করছে এবং পাহাড় কেটে রাস্তা-ঘাট, পুকুর-গর্ত ও নির্মিত বাড়ি সহ বিভিন্ন জায়গায় কন্টাকে হাজার হাজার ফুট মাটি ও বালি সরবরাহ করে থাকে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে তাদের বিক্রিত কাঠ দিয়ে ঘটিভাঙ্গার সোনাদিয়ার চর, ছোট মহেশখালীর মুদিরছড়া- আহমদিয়া কাটা,ঁ শাপলাপুর ইউনিয়ন চরঘাট ও গোরকঘাটার খালের চরে হাজার হাজার ফুট চিরাইকৃত মাদার ট্রি দিয়ে তৈরী হচ্ছে হরেক রকমের ছোট বড় ফিশিং বোট এবং বিভিন্ন স-মিলে শত শত ফুট কাঠ জমা করে রেখেছে প্রশাসনিক ভাবে কেউ কিছু বলতে চাইলে বড় বড় নেতাদের সাথে সর্ম্পকের হুমকি দেয়। এ ব্যাপারে রেঞ্জ কর্মকর্তা আনিছুল হক জানান, আমরা সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাব এই কাঠ চোর চক্রের গড়ফাদারদের ধরে আইনের কাছে সোপর্দ এবং বন সংরক্ষণ করতে। এলাকার সচেতন মহল জানান, বন উজাড় করে দেশে-বিদেশে কাঠ পাচার ও মাদার ট্রি দিয়ে বোট তৈরি ও পাহাড় কেটে পরিবেশ ধ্বংসের পেছনে এই মুল গড়ফাদারেরা দায়ী। পরিবেশবাদী  মহেশখালী উপজেলা ইনচার্জ জানান, পরিবেশ ধ্বংসকারী যে কেহই হোক গ্রেপ্তার করে আইনের কাছে সোর্পদ করা হবে।  

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন