তৎমধ্যে শ্রমিকের বেতনসহ খরচ হয়েছে ৪৪ লাখ ৬ হাজার টাকা। খরচ হয়নি প্রায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা। কুতুবদিয়া লেইমশাখালী প্রদর্শনী কেন্দ্রে ৭৫ জন শ্রমিক প্রতি মাসে ৮ টাকায় কাজ করে লবণ উৎপাদন করেছে ৭২৩ মেট্রিক টন, চৌফলদন্ডী প্রদর্শনী কেন্দ্রে ১৫ জন শ্রমিক কাজ করে লবণ উৎপাদন করেছে ২৪০ মেট্রিক টন ও মাতারবাড়িতে ৫ জন শ্রমিক কাজ করে লবণ উৎপাদন করেছে ৪৫ মেট্রিক টন। ৩টি প্রদর্শনীতে সর্বমোট লবণ উৎপাদন হয় ১০০৮ মেট্রিক টন। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৩৬ লাখ টাকা। এদিকে জমির মালিক বিসিক হওয়া সত্তেও খরচের টাকায় ঘাটতি রয়েছে প্রায় ৮ লাখ টাকা। জমির মূল্য প্রতি একর হিসাব করলে জমির মুল্য আসে প্রায় ২২ লাখ টাকা। সে হিসাবে বিসিকের লোকসান গেছে প্রায় ৩০ লাখ টাকা। বিসিক লবণ প্রদর্শনী কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী চাষিরা জানান নাম মাত্র শ্রমিক নিয়োগ করে মাসিক মাষ্টার রোল বানিয়ে সরকারি টাকা বিসিক কর্মকর্তারা হাতিয়ে নিচ্ছেন। একজন শ্রমিক নিয়োগ করা হলেও দেখানো হয় ৪/৫ জন। যার কারণে চাহিদামত লবণ উৎপাদন হচ্ছে না। এতে বিসিক কর্মকর্তারা লাভবান হলেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সরকার। বিসিক কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেন জানিয়েছেন, নিয়োগকৃত শ্রমিকরা আন্তরিকতার সাথে কাজ না করায় সাধারণ চাষিদের তুলনায় উৎপাদন কম হয়। লবণ চাষের জন্য চাষিরা ডিসেম্বরে মাঠে নামলেও বিসিক নেমেছে জানুয়ারিতে। বিসিক একটি সেবামুলক প্রতিষ্ঠান। এতে অনিয়ম দুর্নীতির কোন সুযোগ নেই।
কক্সবাজারে লবণ প্রদর্শণী কেন্দ্রে ৩০ লাখ টাকা গচ্ছা
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন