
ইতিমধ্যে, এই বিষয়ে তাদের সংগঠনের পক্ষে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এই বিষয়ে আন্তর্জাতিক স্তরে আলোচনার দাবি জানানো হয়েছে সংগঠনের পক্ষে। এমন চলতে থাকলে গত কয়েকবছরে যে ব্যবসা হয়েছিল দুই দেশের মধ্যে, এই বছর সেই ব্যবসাও হবে না বলে ইতিমধ্যে আশঙ্কাতে ভুগতে শুরু করেছেন সংগঠনের কর্তা ব্যক্তিরা। এমনকি, অদূর ভবিষ্যতে দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা বন্ধ হতে পারে বলেও আশঙ্কায় ভুগছেন ব্যবসায়ীরা। ইতিমধ্যে, সীমান্ত এলাকার শিলিগুড়ির ফুলবাড়ি, দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি, মালদার মেহদিপুর, কোচবিহারের চ্যাংড়াবান্দা, বসিরহাটের ঘোজাডাঙ্গা, পেট্রোপোল-বেনাপোল স্থলবন্দরে কয়েকহাজার পণ্যবাহী ট্রাক দাঁড়িয়ে আছে। কবে ট্রাকগুলিকে বাংলাদেশে পাঠানো যাবে সে ব্যাপারে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি সংগঠনের নেতারা।
সংগঠনের তরফে উজ্জ্বল সাহা আরও বলেন, শুধু ভারতের সীমান্ত নয়, বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় দাঁড়িয়ে রয়েছে একাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। ধর্মঘটের জেরে সেগুলিও সীমান্ত পার হতে পারছে না। ফলে, বাংলাদেশ থেকে এদেশে আমদানি হওয়া বিভিন্ন জিনিসের মূল্যবৃদ্ধি হতে পারে বলে দাবি উজ্জ্বল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন