শাপলাপুরের খালেক চেয়ারম্যান ও রশিদ মেম্বারের কুকর্মের সীমা ছাড়িয়ে গেছে

মহেশখালী সংবাদ দাতা
মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের মুখবেকী গ্রমের হাজ্বী নাজির হোছনের ছেলে মোহাম্মদ আলী আজগর অভিযোগ করেন যে শাপলাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অব্দুল খালেক ও তার কুকর্মের
সহযোগী রশিদ মেম্বরের সত্রাসী চাঁদাবাজী জবর দখল ইত্যাদী কুকর্মের সীমা ছাড়িয়ে গেয়েছে। চেয়ারম্যান আবদুল খালেক খুন সহ বিভিন্ন জগন্য অপরাধের মামলার আসামী হলেও অগনিত অপরাধের মামলা হতে  প্রভাব প্রতিপত্তির জোরে বেচেঁ গিয়েছে । পাশাপাশি তাহার সহযোগি রশিদ মেম্বারকেও রাগিয়েছে। উল্লেখ্য যে উচ্চ আদালতে সুকৌশলে মামলা মোকদ্দমার অজু হাতে এক সেশনের স্থলে তিন সেশন পর্যন্ত ইউনিয়ন পরিষদের ক্ষমাতা দখল করে আছে। ফলে রাম রাজাত্ত কায়েম করে সবকিছু লুটেপুটে খাচ্ছে। আর এর প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন কুৎসা, অপপ্রচার নাজাহাল, গুন্ডা লেলিয়ে দেয়া মিথ্যা মামলার আসামী হওয়া ইত্যাদী হেনস্ত হতে হয়। তেমনি এক ঘটনার শিকার মোঃ আলী কাউছার ২০০৩ইং বিবাহ করতে গিয়ে সন্ধা বেলায় মেজবান   অনুষ্ঠিত হতে গেলে খালেক চেয়ারম্যানের গুন্ডা রশিদ মেম্বারের কথা মত চাহিদা পুরন না করায় সন্ত্রাসের আশ্রয় নিয়ে ৫০,০০০ হাজার টাকা চাঁদাদাবীতে বিবাহ অনুষ্ঠানের লোকজনকে তাড়া করে যাবতীয খাদ্যা সামগ্রী নষ্ঠ ও লুটপাট করায় এই পর্যন্ত কোন বিচার না পেয়ে গত ১৬জুন বিজ্ঞসিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত মহেশখালী কক্সবাজারে দায়ের কৃত অভিযোগের প্রেক্ষিতে দন্ড বিধির ৩৮৫/৫০৬(২)/৪২৭/৩৭৯/৫০০ ধারায় একখানা  মামলা রুজুকৃত হলে সন্ত্রাসী খালেক চেয়ারম্যান ও রশিদ মেম্বার তার গুন্ডা পান্ডা নিয়া মামলার বাদী  ও সাক্ষীদের কে প্রান নাশের হুমকী সহকারে নানা ভাবে হুমকী দিচ্ছে। এমনকি তাদের ঘনিষ্ট জন সহকরী জজ মোঃ আলী আক্কাছ এর বিরুদ্ধে পর্যন্ত নানা অপবাদ সহ মান সম্মানের ক্ষতিকর অপপ্রচার চালাচ্ছে । তাই তারা খালেক রশিদ বাহিনীর জোর জুলম ও র্নিযাতনের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট  সকলের  হস্তক্ষেপ কমনা করছে। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন