ভারতীয়
চলচ্চিত্র জগতে এসেই তুমুল ঝড় তুলেছেন ইন্দো-কানাডিয়ান বংশোদ্ভূত পর্নো তারকা
সানি লিওন। চলচ্চিত্রপ্রেমীরা মনে করেন, তার ফিল্মি ক্যারিয়ারে অনেকখানি সহায়তা করেছে
অতীতে তার পর্নো জীবন।
সকাল দুপুর নগ্ন আর ভগ্নতার সঙ্গে যার পাশা খেলা, জিসম টুতে তার খেলতো সামান্যই দেখেছে তামাম মুম্বাই-মুলুক। সামনে তিনি আরো চমক দেখাতে চান মুম্বাইয়ে।
সকাল দুপুর নগ্ন আর ভগ্নতার সঙ্গে যার পাশা খেলা, জিসম টুতে তার খেলতো সামান্যই দেখেছে তামাম মুম্বাই-মুলুক। সামনে তিনি আরো চমক দেখাতে চান মুম্বাইয়ে।
বর্তমান ঘটনা যাই হোক, ৩১ বছরের লাস্যময়ী সানি অন্য দশজন সাধারণ মানুষের
মতোই ছিলেন। নিজের উত্তাল জীবনের ব্যতিক্রমী পথচলার ইঙ্গিত দিয়ে পরবর্তী সময়ে
প্রথম চুম্বনটি করে বসেন তার সহপাঠীকে। আর স্কুল না পেরোতেই এক বাস্কেট বল
খেলোয়াড়ের প্রেমে পড়েন তিনি। জীবনের প্রথম প্রেমের ছোয়ায় ১৬’তে পৌঁছেই কুমারীত্ব
বিসর্জন দেন। কারো প্ররোচনার ধার ধারেননি। স্বেচ্ছায় সেই জীবনের পথে হেঁটে গেছেন, খেয়াল খুশী মতো চলেছেন।
কানাডার ওন্টারিওর সার্নিয়া শহরে সানির জন্ম ১৯৮১
সালের ১৩ মে। শিখ ধর্মাবলম্বী সানির বয়স যখন ১৪ বছর, তখন তার পরিবার কানাডা
থেকেমিশিগানে
পাড়ি দেয়। পরে ক্যালিফোর্নিয়ার লেক ফরেস্টে পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করে সানির
পরিবার।
সদা চঞ্চল সানি কোনোও মতে পড়াশুনা শেষ করে নিজেই
উপার্জনের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এভাবেই বিখ্যাত পেন্টহাউস ম্যাগাজিনের এক
ফটোগ্রাফারের সাথে পরিচয় তার। প্রথমে শখের বসে ফটোসেশন পরে মডেলিং শুরু।
এর পরের ইতিহাস তিনি নিজের হাতেই তৈরি করেছেন।
বিশ্বের সেরা পর্নোস্টারদের তালিকায় তার নাম ছয় নম্বরে। কিন্তু সেই পথ থেকে তিনি
এখন
অনেকটাই
সরে এসেছেন। এখন তিনি সেই তালিকার কথা ভাবেনও না; বরং মুম্বাইয়ের রূপালী পর্দার তারকাদের তালিকায়
যতো দ্রুত সম্ভব উপরে উঠতে চাচ্ছেন তিনি। এই ক্যারিয়ারে তিনি কতদুর কি করতে পারেন
তা ভবিষ্যতই বলে দেবে।