
ফ্লাইওভার উদ্বোধন হলেও এখনই যাত্রী সাধারণের জন্য তা খুলে দেয়া হবে না বলে জানা গেছে। ফ্লাইওভারটির বেশ কিছু কাজ এখনো বাকি রয়েছে। আগামী ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে ফ্লাইওভারের অসমাপ্ত কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে দাবি করেছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।
চার লেনবিশিষ্ট এই উড়াল সড়কে ছয়টি প্রবেশ ও সাতটি বেরোনোর পথসহ মোট ১৩টি ওঠা-নামার পথ (র্যাম্প) রয়েছে। তবে তিনটি র্যাম্পের কাজ এখনো শেষ হয়নি।
বৃহত্তম ও আধুনিক এই উড়ালসড়ক রাজধানীর শনির আখড়া থেকে যাত্রাবাড়ি, সায়েদাবাদ, টিকাটুলি, গুলিস্তান হয়ে নিমতলী পর্যšত্ম প্রায় সাড়ে ১১ কিলোমিটার দীর্ঘ।
এটি চালু হলে রাজধানীর এসব এলাকা ছাড়াও ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ পূর্বাঞ্চলীয় এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় ৩০টি জেলার যাতায়াতে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যাবে। বিশেষ করে যানজট কমে যাবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন।
প্রথমবারের মতো সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে এটি নির্মাণে বিনিয়োগ করেছে ওরিয়ন ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। এতে মোট ব্যয় হয়েছে দুই হাজার ১০৮ কোটি টাকা। ঢাকা সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে এই ফ্লাইওভার নির্মিত হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন