মহেশখালী পৌরবাসীর স্বপ্ন বাস্তবায়নে নতুন পৌর ভবনটির কার্যক্রম তরান্বিত করার দাবী

প্রেসবিজ্ঞপ্তি
মহেশখালী পৌরবাসীর বহুদিনের স্বপ্ন নতুন পৌরভবনটির বাদবাকী কার্যক্রম তরান্বিত করার দাবী করেছে মহেশখালী পৌরবাসী। সাবেক গোরকঘাটা ইউনিয়ন থেকে ২০০১ সালে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু
কন্যা শেখ হাসিনা মহেশখালী পৌরসভাতে রুপান্তরিত করেন। সর্ব প্রথম এম আজিজুর রহমানকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে নির্বাচনের মাধ্যমে চেয়ারম্যান, মেয়র, নির্বাচিত হয়। পৌরসভায় উন্নীত হলেও চোখে পড়ার মত শুধু মূল উন্নয়নের মূল ¯্রােতধারা মূল চাকিকাঠি হলো মহেশখালীর পৌরভবনটি। খুবই উন্নতমানের পৌরভবনটির কাজ করতে করতে বিগত সনে পৌরভবনটির কাজ কর্ম ও কার্যক্রম জিমিয়ে পড়ে স্থগিত হয়ে বন্ধ থাকে। আজ অনেক অনেক দিন। পৌরবাসী অনেক আবেদন নিবেদন স্বপ্নের বাস্তবায়নের জন্য স্থানীয় পত্র পত্রিকাতে ২/১ বার প্রকাশিত হয়। বিগত ৮ মাস আগে জেলা পর্যায়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সরজমিনে পৌরভবনটি তদন্ত পূর্বক দেখে যায়। কোটি কোটি টাকার অমূল্য সম্পদ কার্যক্রম অচল অবস্থা থেকে মূল উন্নয়ন পৌরভবনটির পৌর মর্যদা অক্ষুন্ন রাখার পৌরবাসীর প্রাণের দাবী। কাগজ আর কলম থেকে বাস্তব উন্নয়নই আসল উন্নয়ন। কে কি করেছে বা না করেছে এটা বড় কথা নয়। কেহ ভাল বলবে, কেহ না বলবে এটা রাজনৈতিক লিলা খেলা এবং জোয়ার ভাটা। সত্যকার দেশ প্রেমিক-ত- দেশ প্রেম করে যায়। তাই মহেশখালী পৌরবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পৌরভবনটির বাদবাকী কার্যক্রম তরান্বিত করার অপর নামটি হলো মহেশখালী পৌরসভার মূল চাবিকাঠি, মূল প্রধান উন্নয়ন। সেই আশায় পৌরবাসী পৌরভবন বাস্তবায়নের দিকে চেয়ে আছে।
কুতুবজোম আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রশংসনীয় দাবীদার।