প্রেস বিজ্ঞপ্তি: সরকার গণমাধ্যমকে দিয়েছে মত প্রকাশের অবাধ স্বাধীনতা । পবিত্র এই পেশায় জড়িত সকল সাংবাদিকদের হওয়া উচিত দৈনিক কক্সবাজারবাণী সম্পাদক, নাঈমুল ইসলাম খাঁন সম্পাদিত জনপ্রিয় অনলাইন আমাদের সময় ডটকম ও কেন্দ্রীয় যুবলীগ সভাপতি ওমর ফারুক এমপি’র মালিকানাধীন দৈনিক আমাদের র্অথনীতির আঞ্চলিক প্রধান ফরিদুল মোস্তফা খানের মত বস্তুনিষ্ঠ ও পেশাদার সাংবাদিক। যিনি অর্পিত দায়িত্ব মহান সাংবাদিকতায় সত্য প্রকাশ করতে গিয়ে নিজের বিরুদ্ধে এমন কি অন্য কোন অপরাধী সাংবাদিকের বিরুদ্ধেও কলম ধরতে কোণ্ঠাবোধ করেন না। তিনি শীর্ষ দৈনিক প্রখম আলো’র মত গুরুত্বপূর্ণ একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক পরিচয় দিয়ে আব্দুল কুদ্দুস রানা’র হলুদ সাংবাদিকতা, ইয়াবা ও অপরাধ সমরাজ্যের প্রকৃত গোমর ফাঁস করে এমন কোন অপরাধ করেননি যে, কক্সবাজারের সাংবাদিকদের প্রতিষ্ঠান দুই সাংবাদিক ইউনিয়নকে ফরিদুল মোস্তফা খানের বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে পড়তে হবে।
শনিবার ই-মেইলে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমপি বদি এ ব্যাপারে জেলা প্রসাশক, পুলিশ সুপার, সামরিক-বেসামরিক সকল র্কমকর্তা কর্মচারি ও পাঠকদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়ে দৈনিক কক্সবাজারবাণী সম্পাদক ফরিদুল মোস্তফা খানকে সকল প্রকার আইনি সহায়তা এবং নিরাপত্তা দিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। অন্যথায় শত্রুদের উদ্দেশ্যমূলক ষড়যন্ত্রে তারুণ্যের অপ্রতিরোদ্ধ নির্ভীক সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খানের মত সত্য প্রকাশের আপোষহীন অন্যকোন সাংবাদিক কক্সবাজারে সৃষ্টি হবেনা বলে আশংকা প্রকাশ করে এমপি বদি বিবৃতিতে আরো বলেন অপসাংবাদিকতা প্রতিরোধে দু’সাংবাদিক ইউনিয়নের সব উদ্বেগকে তিনি ব্যক্তিগতভাবে স্বাগত জানান, তবে তা হতে হবে সম্পূর্ণ সুস্থ ও নিরপেক্ষ।
বিবৃতিতে এমপি বদি উল্লেখ করেছেন, অপসাংবাদিকতা প্রতিরোধের নামে দু’সাংবাদিক ইউনিয়ন যদি হলুদ ও অসাংবাদিকদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে প্রকৃত পেশাদার কোন সাংবাদিককে কোণঠাসা করার তৎপরতা চালান ইতিহাস তা কোনদিনই ক্ষমাতো করবে না, বরং এর উপযুক্ত প্রায়শ্চিত্তও সংশ্লিষ্টদের পেতে হবে। এমপি বদি বলেন, কোন দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক ও সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে যদি কেউ অপকর্মে লিপ্ত থাকেন, একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে ফরিদুল মোস্তফা খান তা উল্লেখ করে কোন অপরাধ করেননি, বরং দেশাত্মবোধের পরিচয় দিয়েছেন। অতএব, সত্য ও ন্যায়ের সাংবাদিকতা করতে গিয়ে ফরিদুল মোস্তফা খানকে গুটি কয়েকজন ব্যক্তি মিলে অবাঞ্ছিত কিংবা অন্যকোন আবুল-তাবুল বক্তব্য দেওয়া খুবই হাস্যকর ব্যাপার। কারণ এতে করে পর্যটন শহর কক্সবাজারের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় প্রকৃত সাংবাদিকদের ঐক্য বিনষ্টের পাশাপাশি পাঠক সমাজ বিভ্রান্ত হচ্ছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন