টেকনাফে ৭টি অবৈধ স’মিলে শত শত ফুট সরকারি সংরক্ষিত বাগানের কাঠ চিরাই হচ্ছে, ফলে বৃক্ষশূন্য হয়ে পড়ছে বনভূমি

আবুল কালাম আজাদ
টেকনাফ পৌর ও উপজেলার ৭টি অবৈধ স’মিলে প্রতিদিন শত শত ফুট অবৈধ কাঠ চিরাই হচ্ছে। ফলে সরকার লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। পৌর এলাকা ও উপজেলা পরিদর্শন করে বনবিভাগের সাথে আলাপ করে জানা যায়, উপজেলা ও পৌর এলাকায় দু’টি স’মিল ছাড়া বাকী ৬টির কোন ধরনের বৈধ লাইসেন্সপত্র নাই।
ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে স্থানীয় বন অফিসের মাঠ পর্যায়ের কিছু কর্মচারীকে ম্যানেজ করে প্রতিনিয়ত দিবারাত্রি সমানতালে প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে চোরাই কাঠ চিরাই করে বিক্রি করছে। ফলে টেকনাফ বৃক্ষশূন্য হয়ে পরিবেশের ভারসাম্য বিনষ্ট হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে টেকনাফের পৌর এলাকার আবদুল গফুর ও হাফেজ সওদাগরের মালিকানাধীন ২টি স’মিল ছাড়া বাকী ৭টির কোন ধরনের বৈধ কাগজপত্র নাই। কাগজপত্র থাকলেও গত ২/৩ বৎসর যাবত পুনরায় তাদেরকে নতুন লাইসেন্স জেলা বন কমিটি ও জাতীয় বন কমিটি অনুমোদন দিচ্ছে না। ফলে অনুমতি ব্যতিরেকে অবৈধ পন্থায় স’মিল চালু রেখে সরকারি সংরক্ষিত বাগানের বৃক্ষরাজি নিধন করছে। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন