ঈদগাঁও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে আওয়ামীলীগ

সাজানো মামলা প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত বিচারিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার ঘোষণা

নুরুল আজিম

কক্সবাজার সদরের ঈদগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আলীগ সভাপতি জননেতা সোহেল জাহান চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সকালে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও  পরিষদবর্গের উপস্থিতিতে পৃথক প্রতিবাদ সভা অনুষ্টিত হয়। চেয়ারম্যান সোহেল জাহান চৌধুরীর সভাপতিত্বে ৮নং ওয়ার্ড আলীগ সভাপতি ডাঃ সনজিৎ দাশের পরিচালনায়
অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন ১নং ওয়ার্ড সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বাঙ্গালী, সাধারণ সম্পাদক প্যানেল চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, ২নং ওয়ার্ড সভাপতি মেম্বার ছুরুত আলম, ৩নং ওয়ার্ড মেম্বার মোহাম্মদ রশিদ, সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান, ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার সেলিম উল্লাহ সিরাজী, সাধারণ সম্পাদক ডাঃ নুরুল কবির, ৫নং ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দীন, ৬নং ওয়ার্ড সভাপতি মেম্বার কেফায়েত উল্লাহ কেফা, ৭নং ওয়ার্ড মেম্বার নুরুল হক কোম্পানী, সাধারণ সম্পাদক নুরুল হাকিম নুকী, ৯নং ওয়ার্ড মেম্বার আব্দুল হাকিম, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফিরোজ। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন, মহিলা মেম্বার জন্নতুল ফেরদৌস, মিনতি বিশ্বাস, ৫নং ওয়ার্ড মেম্বার ছফুর আলম, ৭নং ওয়ার্ড সভাপতি মৌলভী মনজুর আলম, ৮নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক ডাঃ পিযুষ পাল, ২নং ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এম.আবু হেনা সাগরসহ ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উক্ত সভায় বক্তারা বলেন, চেয়ারম্যান ব্যক্তির স্বার্থে উক্ত স্থানে যায়নি। তিনি শুধুমাত্র জনগণের অর্পিত দায়িত্ব পালনের স্বার্থে বিরোধীয় পক্ষদ্বয়ের শান্তিপূর্ণ সহবস্থান নিশ্চিত করতে উক্ত জায়গা পরিমাপে যান। কিন্তু সংঘবদ্ধ ভূমিদস্যু চক্র পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে চেয়ারম্যান ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর  চিহিৃত সন্ত্রাসীরা নেক্কার জনক হামলা চালায়। এতেও তিনি ধৈর্য্যরে পরিচয় দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যাতে বিনষ্ট না হয় সে লক্ষ্যে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনদের শান্ত রাখার চেষ্টা করেন। যার কারণে বড় ধরণের ঘটনা থেকে এলাকাবাসী রক্ষা পায়। উক্ত ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করে সন্ত্রাসী চক্রের প্রধানহুতা ও জবর দখল চেষ্টার ঘটনায় দায়ের করা মামলা ২নং আসামী উল্টো ঘটনার কয়েকদিন পরে চেয়ারম্যানকে প্রধান আসামী করে মামলা দায়ের করে জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্বপালনকে একপ্রকার চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিয়েছে। তাই উপস্থিত আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ ও পরিষদের সদস্যরা উক্ত সাজানো মামলা প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত যাবতীয় বিচারিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার ঘোষণা দেন এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবী জানান। যদি তাতেও প্রশাসেনর টনক না নড়ে, তা হলে আগামীতে আরো বৃহৎ পরিশরে আন্দোলনের কর্মসূচী ঘোষনার হুশিয়ারী উচ্চারণ করেন।