মহেশখালী প্রতিনিধি: কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার
ধলঘাটা ইউনিয়নের
জনবহুল এক
বাজারে ত্রি-তল বিশিষ্ট
পরিত্যক্ত ভবন ধসের আতংকে রয়েছে
স্থানীয় লোকজন। যে কোন সময়
এ ভবন
টি ধসে
পড়ে স্থানীয়
বাজারে বিপুল
পরিমান লোকজনের
প্রাণ হানি
ঘটতে পারে
। স্থানীয়
তথ্য মতে
, ১৯৪৪ সালে
৪০ শতক
জমির উপর
উপজেলার ধলঘাট
ইউনিয়নের সুতুরিয়া
প্রাথমিক বিদ্যালয়
টি প্রতিষ্টা
হয় । এসময় একটি
বাশের বেড়া
ও টিন
সীটের বিদ্যালয়
কার্যক্রম চলতে থাকলে ১৯৭৭ সালে
সুতুরিয়া বাজারে
স্কুল কাম
সাইক্লোন সেল্টার
টি নির্মাণ
করা হয়
।
পূন:নির্মানের পর ঐ সাইক্লোন শেল্টারে স্কুলের শ্রেনী কার্যক্রম চালু থাকে। ১৯৮৮ সালে স্কুল এর পাশপাশি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম এই ভবনটিতে চলতে থাকে । প্রতিনিয়ত জরাজীর্ণ ভবনটি থেকে ছাঁদের বড় অংশ ভেঙ্গে পড়তে থাকলে মানুষের মাঝে আতংক সৃষ্টি হয়। ২০০৬ সালে এ ভবনটি সরকারী ভাবে পরিত্যক্ত ঘোষনা করা হলে ও ভবনটি ভেঙ্গে ফেলার কোন উদ্যোগ গ্রহন করেনি কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে সুতুরিয়া বাজারে জনবহুল স্থানে এমন পরিত্যক্ত ভবনটির ছাদেঁর উপর নানা ঝুকিঁ নিয়ে স্থানীয় জেলেরা মাছ শুকানোর কাজ করছে । বহুলোকের প্রান হানি ও দূর্ঘটনা এড়াতে অতি দ্রুত পরিতক্ত ভবনটি ভেঙ্গে ফেলার দাবী জানিয়েছে জনসাধারণ। প্রতিদিন ভবনটির পাশে শতশত স্কুল মাদ্রাসার ছেলে মেয়েরা আসা যাওয়া করতে হয় বলে অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন থাকে। এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান আহসানউল্লাহ বাচ্চু জানান, বিষয়টি নিযে অনেক বার উর্ধ্বন মহলে জানানো হলে কোন ধরনের ব্যবস্থা নেয়নি সরকার। উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনোয়ারুল নাছের জানান , এ ভবনটি সরিয়ে নিতে জেলা প্রশাসকের নিকট লিখা হয়েছে অনুমোদন পেলে ভেঙ্গে ফেলার কার্যক্রম শুরু হবে।
পূন:নির্মানের পর ঐ সাইক্লোন শেল্টারে স্কুলের শ্রেনী কার্যক্রম চালু থাকে। ১৯৮৮ সালে স্কুল এর পাশপাশি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম এই ভবনটিতে চলতে থাকে । প্রতিনিয়ত জরাজীর্ণ ভবনটি থেকে ছাঁদের বড় অংশ ভেঙ্গে পড়তে থাকলে মানুষের মাঝে আতংক সৃষ্টি হয়। ২০০৬ সালে এ ভবনটি সরকারী ভাবে পরিত্যক্ত ঘোষনা করা হলে ও ভবনটি ভেঙ্গে ফেলার কোন উদ্যোগ গ্রহন করেনি কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে সুতুরিয়া বাজারে জনবহুল স্থানে এমন পরিত্যক্ত ভবনটির ছাদেঁর উপর নানা ঝুকিঁ নিয়ে স্থানীয় জেলেরা মাছ শুকানোর কাজ করছে । বহুলোকের প্রান হানি ও দূর্ঘটনা এড়াতে অতি দ্রুত পরিতক্ত ভবনটি ভেঙ্গে ফেলার দাবী জানিয়েছে জনসাধারণ। প্রতিদিন ভবনটির পাশে শতশত স্কুল মাদ্রাসার ছেলে মেয়েরা আসা যাওয়া করতে হয় বলে অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন থাকে। এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান আহসানউল্লাহ বাচ্চু জানান, বিষয়টি নিযে অনেক বার উর্ধ্বন মহলে জানানো হলে কোন ধরনের ব্যবস্থা নেয়নি সরকার। উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনোয়ারুল নাছের জানান , এ ভবনটি সরিয়ে নিতে জেলা প্রশাসকের নিকট লিখা হয়েছে অনুমোদন পেলে ভেঙ্গে ফেলার কার্যক্রম শুরু হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন