টেকনাফ উপজেলা প্রশাসনের আশপাশে ইয়াবা ও মানব পাচারের দালালের জমজমাট ব্যবসা

মোঃ আশেক উল্লাহ ফারুকী
ইয়াবা, মানব পাচারকারী দালাল রোহিঙ্গাদের আনাগোনা ও বসতিস্থাপন উদ্বেগ জনকহারে বেড়ে গেছে, খোদ, টেকনাফ উপজলা প্রশাসন এলাকা, পুরাতন পল্লান পাড়া ও নাইটংপাড়া এ ২ ওয়ার্ডে অধিকাংশ যুব সমাজ ও অপকর্মের সাথে জড়িত হয়ে পাড়ছে।
ক্ষমতাসীনদলের চত্রছায়ায় কয়েকটি ইয়াবা সিন্ডিকেট ইয়াবা পাচারের উদ্দেশ্যে যুবসমাজকে ব্যবহার করছে। প্রশাসনের নাকের ডগার উপর অজেনা অচেনা লোকের আনাগোনা এবং  নাম্বার  বিহীন ভারতীয় মোটর সাইকেল এর যাতায়াত আশংখাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। দিবানিশি নাইসেন্স বিহীন ভারতীয় মোটর সাইকেলের অবস্থান এবং যাতায়াত দেখে অনেকেই সন্দেহের চোখে দেখছেন। টেকনাফ উপজেলা প্রশাসনের আস পাশের এলকায় ইয়াবার গাঠিতে পরিনত হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৩/৪টি বাড়ীতে ইয়াবার হাট বসে এবং মোটর সাইকেল যোগে ইয়াবা পাচার হয়ে থাকে। এসব দৃশ্য আজ সবার চোখে পড়ার মত । নতুন নতুন ভারতীয় মোটর সাইকেলের সমারোহ লক্ষ্য করার মত। এর পাশাপাশি চলছে মালয়েশিয়ায়, মানব পাচারকারী দালাল ও অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের আনাগোনা। পরাতন পল্লান পাড়া ও নাইথংপাড়া টেকনাফ উপজেলা প্রশাসন সংলগ্ন এলাকা এবং এ ২টি পাড়া বর্তমানে ইয়াবা পাড়া হিসাবে সবার কাছে পরিচিত। এখানে গোয়েন্দা ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার নজরদারী না থাকাতে এসব অপকর্ম ক্রমান্নয়ে চেয়ে যাচ্ছে। এসব অপকর্মের কয়েকজন গডফাদার শাসকদলের কয়েকজন নেতা এবং বিভিন্ন এজেন্সীর লোকজনকে ম্যানেজ করেই ইয়াবা বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। এর সাথে জড়িত হয়ে পড়েছে। প্রশাসনের ইয়াবা ড্রাইবার, কর্মচারী, শিক্ষক ও হাসপাতালের গাড়ীর চালক ছাড়া ও ভদ্র মহিলারা। খোজ নিয়ে জানা যায়, প্রশাসন চত্তর পাড়া ও তার আস পাশের বিভিন্ন ভাড়াবাসার আড়ালে গড়ে উঠেছে ইয়াবা ব্যবসা। এসব ভাড়া বাসায় দিবানিশি নারী পুরুষের আনাগুনা চলে। এনিয়ে সচেতন অভিবাবক মহল তাদের স্কুল পড়য়া ছেলে মেয়েদের নিয়মিত উদ্ধিগ্নের মধ্যে রয়েছে। প্রশাসন এলাকার সুন্দর পরিবেশ ঘোলাটে হয়ে এখন ইয়াবা ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রনে চলে যাচ্ছে। এছাড়াও মানব পাচার কাজে জড়িত দালাল এবং অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের অপতৎপরতা বাড়ছে। দারুণ সংকার মধ্যে রয়েছেন প্রশাসন এলাকা। বিভিন্ন ভাড়াবাসায় তাদের বসবাস চোখে পড়ার মত।