হ্নীলায় বার্মাইয়া শমশু ইয়াবা ব্যবসা করে কোটি প্রতি হচ্ছে যে ভাবে

সাইফুল ইসলাম চৌধুরী
সরকারী তালিকার বাইরে থাকা টেকনাফে ইয়াবা ট্যাবলেট ব্যবসার অন্যতম ১ গডফাদারের নাম শমশু । বার্মাইয়া শমশু বল্লে এলাকার লোকজন তাকে চিনে ।
বার্মাইয়া শমশু হচ্ছে,মিয়ানমার নাকপুরা কাছারিবিল গ্রামের মোহাম্মদ হোছনের ছেলে । ইয়াবা ব্যবসা করার অপরাধে মিয়ানমারেও বহু বছর জেল কেটেছে । সেখানে জেল কাটার পর পালিয়ে আসে বাংলাদেশের ককসবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার নিলায় । নিলায় আসার পর আবারো ইয়াবা ব্যবসা করতে শুরু করে। অবশেষে নিলায় বড় বড় ইয়াবার গড ফাদারদের সাথে সিন্ডকেট করে শুরু করে ইয়াবা ব্যবসা । ইয়াবা ব্যবসা করার অপরাধে বাংলাদেশেও জেল কাটে ৩ বছর ।  শুধু তাই নয় ইয়াবা ব্যবসার অপরাধে এই বাম্র্াইয়া শমশু এ পর্যন্ত ৬/৭ টি মামলার আসামী হয়েছে । একবার থানা পুলিশের  এক এ এস আই এই শমশুকে ধরে নিয়ে আসার চেষ্টাও করে ছিল । নিয়ে আসার পথে ওই লোভী অফিসার পরে অর্ধ লক্ষ টাকার বিনিময়ে থাকে ছেড়ে দিয়েছিল । বর্তমানে সে নিলা মগ পাড়া থাকলেও পূর্ব সিকদার পাড়ায় তার ২ স্ত্রীর জন্য ২ টি ইটের বাড়ি তৈরী করছে । শৃুধ তাই নয় তার রয়েছে অনেক কিছুৃ ।  পরবর্তীতে তা প্রকাশ করা হবে । বার্মাইয়া শমশুর ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়ে আসে তার পিতা ইয়াবা হোছন । এই ইয়াবা হোছন মিয়ানমার থেকে এক একবার ২০ থেকে ৫০ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়ে আসে বলে জানাগেছে । কিছুদিন আগেও ৫০ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়ে এসে সাদ্দাম নামক এক যুবকের বাড়ীতে রাখে । গোপন সংবাদের বিত্তিতে পরের দিন সকালে সাদ্দামের বাড়ীতে অভিযান চালায় কিছু আনছার সদস্য । কিন্তু পালিয়ে যাওয়া ইয়াবা ব্যবসায়ীরা তাদের মনে করেছিল অভিযান করা ব্যক্তিরা র‌্যাবের লোক । ওই সময় ইয়াবাসহ সাদ্দাম,মোঃ হোছন ও জাফর নামক ৩ ব্যক্তি সাদ্দামের বাড়ীর ছাদের উপরে ইয়াবা  পাহাড়া দিচ্ছিল । এসময় অভিযানে যাওয়া আনছার সদস্যরা ইয়াবা ব্যবসায়ী শমশুর পিতা মোঃ হোছনকে ধরলেও কিছু ইয়াবা নিয়ে পালিয়ে যাই অপর ২ জন । ফেলে যাওয়া ইয়াবা গুলো আনছার সদস্যরা কুড়িয়ে নিতে নিতে এক দালাল ও ইয়াবা ব্যবসায়ী ঘটনা স্থলে এসে দেখতে পায় অভিযান করা ব্যক্তিরা আনছার সদস্য । একথা ওই দালাল বাহিরে গিয়ে সবাইকে বল্লে চারদিক দিয়ে অসংখ্য পুরষ ও মহিলা এসে আনছার সদস্যদের ঘিরে ফেলে এবং তাদের মারধর করে ও ইয়াবা গুলো কেড়ে নেয় । এঘটনার দিন ৩৮ পিচ ট্যাবলেট দেখিয়ে মামলা হয় । পরে সাদ্দামের এক ভাই তার ভাইয়ের প্রকৃত ঘটনা ধামাচাপা দিতে পরের দিন যুবলীগের বাড়ীতে হয়রানী বলে প্রকাশ করায় । শামশুর সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলার চেষ্টা করলে সে মোবাইল ফোন রিসিব করেনি। বার্মাইয়া শমশুকে নিয়ে বাকী লেখা পরবর্তীতে প্রকাশ করা হবে । এ লেখা চলবে...