টেকনাফে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে স্থাপনা নির্মাণ

টেকনাফ প্রতিনিধিঃ বিজ্ঞ আদালতের ১৪৪ ধারার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে স্থাপনা নির্মাণ,বাদীকে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিকার চেয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে টেকনাফের নয়াবাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী সৈয়দ হোসেন। মামলা বিবরণে জানা যায়,মধ্যম হ্নীলা মৌজার আরএস খতিয়ান নং-১০৬১/৪২,ও বিএস খতিয়ান নং-৩৫২ আন্দরে ৪৯০ দাগের ৮০ শতক জমির মালিক হোয়াইক্যং নয়াপাড়ার মৃত্য আজমউল্লাহর পুত্র সৈয়দ হোসেন।
যা তার মাতা  ছলেমা খাতনের নামে আরএস, বিএস খতিয়ানে চুড়ান্ত প্রচার আছে। আরএস,বিএস রেকর্ড ভুক্ত দীর্ঘ ৪০/৪৫ বছরের দখলীয় উক্ত জমি স্থানিয় উনছিপ্রাং ভূমি দস্যু ছৈয়দ আকবর, আজিজুররহমান,আব্দুল বাছেদ,মোস্তাফিজুররহমান ওরফে লুইল্যা গং জবর দখলের পাঁয়তারা করলে সৈয়দ হোসেন বাদী হয়ে সন্ত্রাসী ভূমিদস্যু সৈয়দ আকবর গং দের বিরুদ্ধে ৭/১২/২০১১ইং তারিখে মাননীয় অতিরিক্ত জেলা মেজিষ্ট্রেট আদালতে ফৌজদারী কাঃবিঃ আইনের -১৪৪ ধারার নিষেধাজ্ঞা চেয়ে (৬২৬/১১,নং) একটি মামলা দায়ের করেন। বিজ্ঞ আদালত দীর্ঘ শুনানী শেষে গত ১২/০৬/২০১৩ ইং তারিখে ১৪৪ ধারা নিষেধাজ্ঞার প্রসিডিং চুড়ান্ত করার পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট থানার ওসি কে তা বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন।টেকনাফ থানা পুলিশ সরে জমিনে গিয়ে উপরোক্ত তফসিলের চৌহদ্দী মতে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ১৪৪ ধারা জারি করে।বাদী সৈয়দ হোসেন সাংবাদিকদের জানান,২য় পক্ষ সৈয়দ আকবর গং দের  বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতের নিষেধাজ্ঞার পর তাদের লেলিয়ে দেয়া ভাড়াতে সন্ত্রাসী আবু তৈয়ব,আবুল কালাম,মোঃআতিক অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করে প্রাণনাশেরও হুমকি দেয়। বিবাদীদের প্ররোচনায় সন্ত্রাসী বাহিনীদ্বারা রাতারাতি কুড়েঘর সহ একটি অবৈধ স্থাপনা নির্মান করে আদালতের নিষেধাজ্ঞার প্রতি বৃদ্দাঙ্গুলী প্রদর্শন করে।

সৈয়দ হোসেন এব্যাপারে ত্রাস আবু তৈয়বদের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় একটি লিখিত এজাহার দায়ের করেছেন বলে জানিয়েছে।থানা পুলিশ তার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।অসহায় সৈয়দ হোসেন সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আনগত ব্যবস্থা নিতে পুলিশের উর্ধতন কর্তপক্ষের হস্থক্ষেপ কামনা করেছেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন