গর্জনিয়া-কচ্ছপিয়ায় বালির ইজারাদারের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ
মো: ইউনুছ,নাইক্ষ্যংছড়ি-
পার্বত্য নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার পার্শ্ববর্তী রামু উপজেলার গর্জনিয়া-কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের পরিচিত বাকঁখালী খাল,গর্জই খাল,বড় জামছড়ি ছড়ি,ছোট জামছড়ি খালের ইজারা গুলো রামু উপজেলা ভূমি অফিসার গোপনে গর্জনিয়ার সিকদার পাড়ার আব্দুলাহ নামে এক ব্যক্তিকে দিয়ে দিলে এলাকাবাসী ও ঠিকাদার এবং ভোক্তভোগীরা ক্ষোভে ফেড়ে পড়ে ।
নানা অনিয়মে সিকদার পাড়ার রাজা মিয়ার পুত্র আব্দুল্লাহ বাকঁখালী খাল,গর্জই খাল,বড় জামছড়ি ছড়ি,ছোট জামছড়ি খালের বালি বিক্রির ইজারা পাওয়ার পর নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে উচ্চ দামে বালি বিক্রি করে আসছে । অভিযোগে জানা যায়,-প্রতি ড্রাম ট্রাক পিকাপ ১০০ ফুটের গাড়ী থেকে আদায় করেন ৮০০ টাকা, প্রতি ড্রাম ট্রাক পিকাপ ১৮০ ফুটের গাড়ী থেকে আদায় করেন ১৪০০ টাকা । এছাড়া ঠেলা গাড়ী প্রতি আদায় করেন ৬০০ টাকা । এমন উচ্চ হারে বালির দাম নিলেও বালি বিক্রির ইজারাদার বালির ক্রেতাদের কোন রকম ছাড়পত্র/ রিসিভ কিংবা কাগজ প্রদান করেন না বলে জানান মেসার্স দিদার টেট্রাসের মালিক দিদারুল আলম। বালি বিক্রির ইজারার নিয়মনানুযায়ী ইজারাদার বালির ক্রেতাকে সড়ক পথে পরিবহনের জন্য ছাড়পত্র প্রদান করতে হবে । ঐ বালি বিক্রির ছাড়পত্রে ইজারার স্থান,ইজারাদারের নাম,মোবাইল নং,ইজারার সন বা মেয়াদকাল,ক্রেতার নাম,ঠিকানা,যে স্থান থেকে বালি ভর্তি করা হল এবং যে স্থানে নামানো হবে,পরিবহনকৃত গাড়ীতে কত ফুট বালি আছে,বিক্রির তারিখ,সময়,ট্রাক,পিকাপ বা গাড়ী নং-,মূল্য । এমন তথ্য সম্বলিত ছাড়পত্রকে চলাচলের পাশ বলে অবহিত করা হয় । এমন কোন ছাড়পত্র/রিসিভ কিংবা কাগজ পত্র অভিযুক্ত বাকঁখালী খাল,গর্জই খাল,বড় জামছড়ি ছড়ি,ছোট জামছড়ি খালের ইজারাদার আব্দুল্লাহ প্রদান করেন না বলে অভিযোগে জানা যায় । এছাড়া নদী থেকে গাড়ীতে বালি ভর্তি করা হলেও উল্লেখিত টাকা আদায় করেন বলে অভিযোগকারীরা জানান । এছাড়া আব্দুল্লাহ বালি বিক্রির এই অর্থ দিয়ে কক্সবাজারের নাবিল মটরস থেকে দুইটি কিস্তিতে ট্রলী গাড়ী ক্রয় করেন । তার ট্রলি দিয়ে পরিবহন করে বালি বিক্রি করার জন্য আব্দুল্লাহ উচ্চ দামে এই বালি পিকাপ,ট্রাক ও ঠেলা গাড়ি থেকে আদায় করেন বলে অভিযোগকারী গর্জনিয়ার সিকদার পাড়ার জামাল উদ্দিনের পুত্র রফিক উদ্দিন অভিযোগে জানান । এছাড়া গর্জনিয়ার তিতারপাড়ার একটি সন্ত্রাসী বাহিনী ভাড়া করে বড় জাংছড়ি এবং গর্জই এলাকা থেকে তার ট্রলি গাড়ী দিয়ে প্রায় ৭ মাস ধরে পাহাড় কর্তন করে আসছে । এজন্য তিনি গর্জনিয়া পুলিশ ফাড়ীর তদন্ত কর্মকর্তাকে মাসিক মাসোহারা প্রদান করেন বলে জানা যায় । আব্দুল্লাহ মাটি ভরাটের জন্য ইজারার নাম দিয়ে বাকঁখালী খাল,গর্জই খাল,বড় জামছড়ি ছড়ি,ছোট জামছড়ি খাল থেকে মাটি ও কাদাঁ বালি তুলে বিক্রি করছে দেদারসে । এজন্য খাল গুলো নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলছে । খালের পাড় কর্তন ও গর্ত করে মাটি নেওয়ায় বেশি বৃষ্টি হলে পথ,ঘাট ডুবে গিয়ে ফসল ,রাস্তাসহ সাধারন মানুষের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চরম ক্ষতি হচ্ছে বলে জানা যায় ।পিকাপের মালিক জহির উদ্দিন,ঠেলার মালিক শাহজাহান (পুতিয়া) উল্লেখিত বিষয়ে অভিযোগ করেন । অভিযোগের এসব বিষয়ে রামু ভূমি অফিসারের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন ,আমি আব্দুল্লাহকে বলে দেবে যাতে সামনে বালির দাম রাখে । এই বিষয়ে অভিযুক্ত ইজারাদার আব্দুল্লাহর কাছে জানতে ছাইলে তিনি বলেন, যে এই দামে সারতে পারবে, সে নিবে ,না পারলে নিবে না । পাহাড় কর্তন বিষয়ে তিনি বলেন,-পাহাড় কেটেঁ চাষাবাদের জমি তৈরি করে দিচ্ছি ,এতে সমস্যা কিসের । জানা যায়,-এমন উচ্চ দামে বালি বিক্রির জন্য আব্দুল্লাহ ইজারার অর্থ ছাড়া রামু ভূমি অফিসার ও গর্জনিয়ার ভূমি কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের একজন পিয়ন ও কর্মচারীকে মাসে মোটা অংকের একটি মাসোহারা প্রদান করেন বলে গোপন সূত্রে জানা যায় । পাহাড় কর্তন , উচ্চ দামে বালি বিক্রি এসব অনিয়মের জন্য ঠিকাদার ,ট্রাক,পিকাপ ও ভোক্তভোগী মহল আব্দুল্লাহকে বালি বিক্রিতে বিরত রাখা পূর্বক ইজারা বাতিলের জোর দাবী জানিয়েছেন ।
নানা অনিয়মে সিকদার পাড়ার রাজা মিয়ার পুত্র আব্দুল্লাহ বাকঁখালী খাল,গর্জই খাল,বড় জামছড়ি ছড়ি,ছোট জামছড়ি খালের বালি বিক্রির ইজারা পাওয়ার পর নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে উচ্চ দামে বালি বিক্রি করে আসছে । অভিযোগে জানা যায়,-প্রতি ড্রাম ট্রাক পিকাপ ১০০ ফুটের গাড়ী থেকে আদায় করেন ৮০০ টাকা, প্রতি ড্রাম ট্রাক পিকাপ ১৮০ ফুটের গাড়ী থেকে আদায় করেন ১৪০০ টাকা । এছাড়া ঠেলা গাড়ী প্রতি আদায় করেন ৬০০ টাকা । এমন উচ্চ হারে বালির দাম নিলেও বালি বিক্রির ইজারাদার বালির ক্রেতাদের কোন রকম ছাড়পত্র/ রিসিভ কিংবা কাগজ প্রদান করেন না বলে জানান মেসার্স দিদার টেট্রাসের মালিক দিদারুল আলম। বালি বিক্রির ইজারার নিয়মনানুযায়ী ইজারাদার বালির ক্রেতাকে সড়ক পথে পরিবহনের জন্য ছাড়পত্র প্রদান করতে হবে । ঐ বালি বিক্রির ছাড়পত্রে ইজারার স্থান,ইজারাদারের নাম,মোবাইল নং,ইজারার সন বা মেয়াদকাল,ক্রেতার নাম,ঠিকানা,যে স্থান থেকে বালি ভর্তি করা হল এবং যে স্থানে নামানো হবে,পরিবহনকৃত গাড়ীতে কত ফুট বালি আছে,বিক্রির তারিখ,সময়,ট্রাক,পিকাপ বা গাড়ী নং-,মূল্য । এমন তথ্য সম্বলিত ছাড়পত্রকে চলাচলের পাশ বলে অবহিত করা হয় । এমন কোন ছাড়পত্র/রিসিভ কিংবা কাগজ পত্র অভিযুক্ত বাকঁখালী খাল,গর্জই খাল,বড় জামছড়ি ছড়ি,ছোট জামছড়ি খালের ইজারাদার আব্দুল্লাহ প্রদান করেন না বলে অভিযোগে জানা যায় । এছাড়া নদী থেকে গাড়ীতে বালি ভর্তি করা হলেও উল্লেখিত টাকা আদায় করেন বলে অভিযোগকারীরা জানান । এছাড়া আব্দুল্লাহ বালি বিক্রির এই অর্থ দিয়ে কক্সবাজারের নাবিল মটরস থেকে দুইটি কিস্তিতে ট্রলী গাড়ী ক্রয় করেন । তার ট্রলি দিয়ে পরিবহন করে বালি বিক্রি করার জন্য আব্দুল্লাহ উচ্চ দামে এই বালি পিকাপ,ট্রাক ও ঠেলা গাড়ি থেকে আদায় করেন বলে অভিযোগকারী গর্জনিয়ার সিকদার পাড়ার জামাল উদ্দিনের পুত্র রফিক উদ্দিন অভিযোগে জানান । এছাড়া গর্জনিয়ার তিতারপাড়ার একটি সন্ত্রাসী বাহিনী ভাড়া করে বড় জাংছড়ি এবং গর্জই এলাকা থেকে তার ট্রলি গাড়ী দিয়ে প্রায় ৭ মাস ধরে পাহাড় কর্তন করে আসছে । এজন্য তিনি গর্জনিয়া পুলিশ ফাড়ীর তদন্ত কর্মকর্তাকে মাসিক মাসোহারা প্রদান করেন বলে জানা যায় । আব্দুল্লাহ মাটি ভরাটের জন্য ইজারার নাম দিয়ে বাকঁখালী খাল,গর্জই খাল,বড় জামছড়ি ছড়ি,ছোট জামছড়ি খাল থেকে মাটি ও কাদাঁ বালি তুলে বিক্রি করছে দেদারসে । এজন্য খাল গুলো নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলছে । খালের পাড় কর্তন ও গর্ত করে মাটি নেওয়ায় বেশি বৃষ্টি হলে পথ,ঘাট ডুবে গিয়ে ফসল ,রাস্তাসহ সাধারন মানুষের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চরম ক্ষতি হচ্ছে বলে জানা যায় ।পিকাপের মালিক জহির উদ্দিন,ঠেলার মালিক শাহজাহান (পুতিয়া) উল্লেখিত বিষয়ে অভিযোগ করেন । অভিযোগের এসব বিষয়ে রামু ভূমি অফিসারের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন ,আমি আব্দুল্লাহকে বলে দেবে যাতে সামনে বালির দাম রাখে । এই বিষয়ে অভিযুক্ত ইজারাদার আব্দুল্লাহর কাছে জানতে ছাইলে তিনি বলেন, যে এই দামে সারতে পারবে, সে নিবে ,না পারলে নিবে না । পাহাড় কর্তন বিষয়ে তিনি বলেন,-পাহাড় কেটেঁ চাষাবাদের জমি তৈরি করে দিচ্ছি ,এতে সমস্যা কিসের । জানা যায়,-এমন উচ্চ দামে বালি বিক্রির জন্য আব্দুল্লাহ ইজারার অর্থ ছাড়া রামু ভূমি অফিসার ও গর্জনিয়ার ভূমি কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের একজন পিয়ন ও কর্মচারীকে মাসে মোটা অংকের একটি মাসোহারা প্রদান করেন বলে গোপন সূত্রে জানা যায় । পাহাড় কর্তন , উচ্চ দামে বালি বিক্রি এসব অনিয়মের জন্য ঠিকাদার ,ট্রাক,পিকাপ ও ভোক্তভোগী মহল আব্দুল্লাহকে বালি বিক্রিতে বিরত রাখা পূর্বক ইজারা বাতিলের জোর দাবী জানিয়েছেন ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন