
এছাড়া মোহাম্মদ নাসিম, মোশাররফ হোসেন, এমাজউদ্দিন প্রামানিক ও শাহজাহান খান ব্যবসাকে পেশা হিসাবে উল্লেখ করেছেন।
এদিকে প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে মুজিবুল হক চুন্নু ব্যবসার সাথে জড়িত (যদিও তিনি পেশাদার আইনজীবী), মির্জা আজম দুইটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক, প্রমোদ মানকিন আমদানীকারক ( পেশায় আইনজীবী), বীর বাহাদুরের রাবার ব্যবসা রয়েছে, নারায়ণ চন্দ্রর ইটের ভাঁটা রয়েছে, আসাদুজ্জামান খান একটি কোম্পানীর মালিক ও অন্য একটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, শাহজাহান খান পরিবহন ব্যবসা করেন, জাহিদ মালিক চারটি কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সাইফুজ্জামান হলফনামায় ব্যবসার কথা উল্লেখ করেছেন।
এছাড়া দুই উপ-মন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব ও আরিফ খান জয় ব্যবসাকে পেশা হিসাবে দেখিয়েছেন।
মন্ত্রীসভার আ্ইনজীবীরা হলেন মুজিবুল হক চুন্নু, আমির হোসেন আমু, একেএম মোজাম্মেল হক, সায়েদুল হক, অনিসুল হক, মুজিবুল হক, মো¯ত্মাফিজুর রহমান, কামরুল ইসলাম, প্রমোদ মানকিন, বিরেন শিকদার এবং জুনায়েদ আহমেদ পলক।
যারা রাজনীতিকে তাদের ব্যবসা হিসাবে দেখিয়েছেন তারা হলেন, এএমএ মুহিত, হাসানুল হক ইনু (যদিও ইঞ্জিনিয়ার), নুরুল ইসলাম নাহিদ, এমএ মান্নান, এএইচএম মো¯ত্মাফা কামাল, আব্দুল লতিফ সিদ্দিকি এবং ওবায়দুল কাদের।
তবে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও মেহের আফরোজ হলফ নামায় নিজেদের সমাজকর্মী হিসাবে উল্লেখ করেছেন।
এছাড়া আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার পরিচয় দিয়েছেন। অন্যদিকে খন্দকার মোশাররফ হোসেন আইএলও এর প্রধান প্রযুক্তি উপদেষ্টা, শামসুর রহমান শরিফ একজন বিত্তবান কৃষক, ইসমত আরা সাদেক নিজেকে গৃহবধূ হিসাবে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন।
কিন্তুু মতিয়া চৌধুরী, শাহরিয়ার আলম এবং নশরুল হামিদ হলফনামায় পেশা হিসাবে কোন কিছুর নাম উল্লেখ করেননি। ঢাকা ট্রিবিউন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন