টেকনাফের খুরের মূখ কি মানব পাচারের অঘোষিত একটি নৌ বন্দর?

মোঃ আশেকউল্লাহ ফারুকী
মালেশিয়ায় মানব পাচার এবং মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের সাথে নেপথ্যে জড়িত টেকনাফ সীমান্তের চার প্রভাবশালীর সংশ্লিষ্ঠ থাকার নির্ভর যোগ্য সূত্র থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর মধ্যে ১জন টেকনাফ পৌর এলাকার এবং অপর ৩জন সাবরাং ইউনিয়নের মুল্ডার ডেইল এলাকার এরা পর্দার অন্তরালে বসে ক্ষমতার দাপটে গত চার বছরে টেকনাফ সীমান্তের সাবরাং ইউনিয়ানের কাটাবনিয়া, কচুবনিয়া ও খুবেব মূখ সমূদ্র উপকূলীয় এলাকাকে মালয়েশিয়ায় মানব পাচার করে আসছে। এ চার প্রভাবশালী সিন্ডিকেট কর্তৃক পরিচালিত প্রায় ১৭জন দালাল মানব পাচারের কাজে নিয়োজিত এবং দালালেরা এ চার প্রভাবশালী সিন্ডিকেট কর্তৃক নিয়ান্ত্রত। ওরা গত চার বছরে সাবরাং কাটাবনিয়া, কচুবনিয়া ও খুবের মূখকে একটি নৌ বন্দর হিসাবে ব্যবহার করে আসছে। প্রশ্ন উঠেছে এ চারজন মানব পাচারকারী প্রভাবশালীরা এরা কারা সীমান্ত এলাকায় ব্যাপক জনশ্র“তি রয়েছে এরা ক্ষমতাধর ও অর্থ বিত্তের মালিক এবং যাদের কথা মানুষ উঠে আর বসে। সচেতন মহলের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে ওদের পবোক্ষ সহযোগিতা এবং পূষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে মালেশিয়ায় মানব পাচার থামানো যাচ্ছে না কোন মতে। গোপন তথ্য ফাঁস করার ভয়ে অনেকেই মূখ খুলছে না। সময়ের জন্য অপেক্ষা করছে সীমান্ত এলাকার সচেতন মহল। মালয়েশিয়ায় মানব পাচার কার্যক্রম আরো গতিশীল করার উদ্দেশ্যে পাশব্বতী দেশ মিয়ানমার এর রোহিঙ্গাদের বাংলাদের অনুপ্রবেশ করার জন্য ওসব প্রভাবশালী সিন্ডিকেট উৎসাহিত করছে। সূত্রে আরও জানা যায়, বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্ত পর্যায়ে শক্তিশালী সিন্ডিকেট কর্তৃক এ জগন্য মানব পাচার অপরাধ কাজ আর ও কোবান করার উদ্দশ্যে নব নব কৌশল ওরা হাতে নিয়েছে। এ চারজন মানব পাচারকারী প্রভাবশালীর মধ্যে সাবরাং মুল্ডার ড়েইল এলাকার একজন প্রভাবশালী যিনি বর্তমানে চট্রগ্রামে অবস্থান করে সেখান থেকে তার নেটওর্য়াক রয়েছে। সেখানে বসে সে মানব পাচার কাজ পরিচালনা করে আসছে। স্থানীয় দালালের সাবথ রয়েছে তার গোপন যোগাযোগ। চট্রগ্রাম থেকে তার নেতৃষ্ঠে জাহাজ ভাড়া করে সরাসরী নিয়ে আসছে সাবরাং সমূদ্রের উপকূলের অদুরে অবস্থান নেয়। মোবাইল ফোনের সাহায্য স্থানীয় মানব পাচারকারী দালালেরা ছোট ছোট ফিসিং বোট ভাড়া করে মানব সাগরে অতোক্ষায় জাহাজে উঠে দেয়। পরে সেখান থেকে থাইলেন্ড হয়ে মালয়েশিয়ায় দালালের হাতে পৌছে দেয়। এতে ওরা জনপ্রতি ১লাখ ২০হাজার টাকা নিয়ে স্বপের দেশ মালয়েশিয়ায় পৌছে দেয়ার নামে প্রতারনা মাধ্যমে কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছি। র্গত চার বছর সাগরে  ট্রলার ভূঠিতে অনেক বনি আদম মারা গেছে এবং অনেকেই নৌ বাহিনী কর্র্তৃক ভারতের অবস্থান কারাগারে বন্দী জীবনে কাটাছেন। এভাবে হতভাগ্যের পরিবারের মধ্যে নেমে এসেছে এক দুসহ জীবন। মানব পাচারকারী দালালের সাথে সীমান্ত এলাকায় সহকারী দায়িত্বে নিয়োজিত বিভিন্ন এজেসীর মধ্য সখ্যতা থাকার কারণে মানব পাচার কার্যক্রম রোধ করা যাচ্ছে না। কাটাবনিয়ার স্থানীয় গুরামিয়া আহমদ উল্লাহ, আব্দুর রহীম, মৌঃ বশির, মৌঃ হামিদ মানব পাচার কাজে জড়িত থাকার একাদিক সূত্র থেকে এ তথ্য জানা গেছে। জনৈক্য জিনা কাসেম আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে দালালের উপটোকন পৌছে দিচ্ছে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন