ছৈয়দ মোস্তফা আলী
ককসবাজারের মহেশখালীতে আনন্দ স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীর টাকা দালালের পকেটে। জানাযায়, দালাল চক্রের গড়ফাদার কোন কোন সময় রাজনৈতিক নেতা পরিচয়দারী আবুল বশর পারভেজ ও বির্তকিত গোরকঘাটা শাখার সোনালী ব্যাংক ম্যানাজার নুরুল আমিন কাতেবী ও
উপজেলা শিক্ষা অফিসার মাহতাব উদ্দীন লক্ষ লক্ষ টাকা হরিলুটের দায়ে প্রতিষ্টানের সকল ছাত্রছাত্রীর অভিবাবক ও পুরো মহেশখালী বাসীর প্রানের দাবী অবিলম্বে দুর্নীতিবাজদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি না হলে তাদের বিরোদ্ধে মামলা করতে বাধ্য করা হবে। মাঠ পর্য্যায়ে শিক্ষার্থীদের টাকা বিতরন না করে দালাল চক্রের গড়ফাদার পারভেজ ইউনিয়ন পর্য্যায়ে চিহ্নিত দালালদের মাধ্যমে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সহযোগীতায় দুর্নীতিবাজ সোনালী ব্যাংক ম্যানেজার ছাত্রছাত্রীদের মাঝে অল্প টাকা বিতরন করে সিংহভাগ টাকা বির্তকিত ব্যাংক ম্যানেজার,শিক্ষা অফিসার,চিহ্নিত দালাল ও শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে ভাগভাটোয়ারা করা হয়েছে। আনন্দ স্কুলের উপবৃত্তির টাকা বিতরনের নিয়মাবলী কে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে চিহ্নিত দালাল আনন্দ স্কুলের কেহ না এরপরে ও গতবারে আনন্দ স্কুলের উপবৃত্তির টাকা হরিলুট করে লক্ষাধিক টাকায় ফটো ষ্টেট মেশিন, ৯০ হাজার টাকা দামের জেনারেটর মেশিন ও লক্ষাধিক টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স করেছে অথচ জরীপ করে দেখা গেছে তার পিতৃালয়ে সহায় সম্পত্তি বলতে কিছু নেই এবং উক্ত দালাল কোন কোন সময় মহেশখালী প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদ হিসাবে ও পরিচয় দিয়ে থাকে সম্প্রতি চিহ্নিত দালাল কে চাদাঁ দাবীর দায়ে মহেশখালী থানার ওসি জনসমুখে লাস্থিত ও অপমানিত করেছে,তার পুর্বেকার সময়ে ককসবাজার হোটেলে চাকুরী করত। স্থানীয় দালালদের মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা উত্তোলনের সময় প্রতিটি বিদ্যালয় থেকে ৫ জন ছাত্র-ছাত্রীর টাকা ব্যাংক ম্যানেজার,শিক্ষা অফিসার দালাল চক্র কেটে নিয়ে বাকী টাকা গুলি দালালের মারফতে শিক্ষকদের মাঝে বন্টন করেন। নীতিমালায় উল্লেখ্য যে, পোশাকের জন্য ৪ শত, বাড়ি ভাড়া ১৬শত মাস প্রতি ৪, মেরামত ১ হাজার টাকা শিক্ষার্থী প্রতি পরীক্ষার ফি ৫০ টাকা ,উপকরন প্রতি মাসে ১৮০ টাকা মুল বেতন বাদে। মহেশখালীতে পৌরসভা সহ ৮ ইউনিয়নে ৩৬৫ টি আনন্দ স্কুল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১ দালাল জানিয়েছে সোনালী ব্যাংক ম্যানেজার ৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এবং আরো জানা গেছে ব্যাংক ম্যানেজার ও দালাল চক্ররা টাকা হরিলুটের কথা ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় উল্লেখ না করার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালিয়েছে। ব্যাংক ম্যানেজার ও দালালের লাগামহীন দুর্নীতির কারনে হতদরিদ্র ছাত্রছাত্রীদের উপকরন,উপবৃত্তি, মাসিক বেতনের টাকা সহ বিভিন্ন খাত থেকে আসা সিংহভাগ টাকা চলে যাই ব্যাংক ম্যানেজার,শিক্ষা অফিসার ও দালালের পকেটে ফলে গ্রাম বাংলার ঝরে পড়া অতিদরিদ্র ছাত্রছাত্রীরা দারিদ্রতার ছোঁয়ায় আনন্দ স্কুলের টাকা না পেয়ে লেখা পড়া বন্ধ করে দিয়েছে। পুর্বেকার সময়ে আনন্দ স্কুলের টাকা দালাল পারভেজের নের্তৃত্বে হরিলুটের প্রশ্াসন কর্তৃক যথাপুযোক্ত বিহিত ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলে এবারে ও হরিলুটের সুযোগ পেয়েছে। সরেজমিনে গিয়ে এমন ও তথ্য পাওয়া গেছে আনন্দ স্কুলের দেখানো ছাত্রছাত্রীরা মুলত প্রাইমারী স্কুলের ছাত্রছাত্রী। ভোক্তভোগীরা জানান,সোনালী ব্যাংক গোরকঘাটা শাখার ম্যানেজার যোগদানের পর থেকে দালালের মারফতে আনন্দ স্কুলের টাকা সহ প্রত্যেক খ্যাত থেকে দুর্নীতির অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। এই ব্যাঞ্চটি দুর্নীতির আখড়ায় পরিনত হয়েছে এবং সরকারের মহৎ উদ্যেগ কে নষ্ট করছে এ রকম কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও কিছু চিহ্নিত দালাল চক্র। এ ব্যাপারে ব্যাংক ম্যানেজার নুরুল আমিন কাতেবী জানান, উপোরিল্লেখিত অভিযোগ গুলি আসলে সে রকম নয়। ভোক্তভোগীরা জানান, সরকারের ভাবমুর্তি নষ্টকারী এ রকম দুর্নীতিবাজ ম্যানেজার এ পর্ষন্ত মহেশখালীতে আসে নাই এবং আনন্দ স্কুলের উপবৃত্তির টাকা স্ব-স্কুলে হাতে হাতে দেওয়ার বিধান থাকলে ও এই দুর্নীতিবাজ ম্যানেজার ব্যাংকের নরম চেয়ারে বসে অর্ধেক টাকা নিজের পকেটে নিয়ে ঘাপটি মেরে বসে আছে এবং দালালদের মারফতে পকেটে নেওয়া টাকা গুলি হালাল করার পায়ঁতারা চালাচ্ছে সাথে সাথে দুর্নীতিবাজ ব্যাংক ম্যানেজার,শিক্ষা অফিসার ও চিহ্নিত দালালদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দাবী করেন। অভিযুক্ত উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাহতাব উদ্দীন জানান, আমি এ ধরনের দুর্নীতির সাথে মোটে ও জড়িত নয়।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার মাহতাব উদ্দীন লক্ষ লক্ষ টাকা হরিলুটের দায়ে প্রতিষ্টানের সকল ছাত্রছাত্রীর অভিবাবক ও পুরো মহেশখালী বাসীর প্রানের দাবী অবিলম্বে দুর্নীতিবাজদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি না হলে তাদের বিরোদ্ধে মামলা করতে বাধ্য করা হবে। মাঠ পর্য্যায়ে শিক্ষার্থীদের টাকা বিতরন না করে দালাল চক্রের গড়ফাদার পারভেজ ইউনিয়ন পর্য্যায়ে চিহ্নিত দালালদের মাধ্যমে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সহযোগীতায় দুর্নীতিবাজ সোনালী ব্যাংক ম্যানেজার ছাত্রছাত্রীদের মাঝে অল্প টাকা বিতরন করে সিংহভাগ টাকা বির্তকিত ব্যাংক ম্যানেজার,শিক্ষা অফিসার,চিহ্নিত দালাল ও শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে ভাগভাটোয়ারা করা হয়েছে। আনন্দ স্কুলের উপবৃত্তির টাকা বিতরনের নিয়মাবলী কে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে চিহ্নিত দালাল আনন্দ স্কুলের কেহ না এরপরে ও গতবারে আনন্দ স্কুলের উপবৃত্তির টাকা হরিলুট করে লক্ষাধিক টাকায় ফটো ষ্টেট মেশিন, ৯০ হাজার টাকা দামের জেনারেটর মেশিন ও লক্ষাধিক টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স করেছে অথচ জরীপ করে দেখা গেছে তার পিতৃালয়ে সহায় সম্পত্তি বলতে কিছু নেই এবং উক্ত দালাল কোন কোন সময় মহেশখালী প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদ হিসাবে ও পরিচয় দিয়ে থাকে সম্প্রতি চিহ্নিত দালাল কে চাদাঁ দাবীর দায়ে মহেশখালী থানার ওসি জনসমুখে লাস্থিত ও অপমানিত করেছে,তার পুর্বেকার সময়ে ককসবাজার হোটেলে চাকুরী করত। স্থানীয় দালালদের মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা উত্তোলনের সময় প্রতিটি বিদ্যালয় থেকে ৫ জন ছাত্র-ছাত্রীর টাকা ব্যাংক ম্যানেজার,শিক্ষা অফিসার দালাল চক্র কেটে নিয়ে বাকী টাকা গুলি দালালের মারফতে শিক্ষকদের মাঝে বন্টন করেন। নীতিমালায় উল্লেখ্য যে, পোশাকের জন্য ৪ শত, বাড়ি ভাড়া ১৬শত মাস প্রতি ৪, মেরামত ১ হাজার টাকা শিক্ষার্থী প্রতি পরীক্ষার ফি ৫০ টাকা ,উপকরন প্রতি মাসে ১৮০ টাকা মুল বেতন বাদে। মহেশখালীতে পৌরসভা সহ ৮ ইউনিয়নে ৩৬৫ টি আনন্দ স্কুল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১ দালাল জানিয়েছে সোনালী ব্যাংক ম্যানেজার ৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এবং আরো জানা গেছে ব্যাংক ম্যানেজার ও দালাল চক্ররা টাকা হরিলুটের কথা ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় উল্লেখ না করার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালিয়েছে। ব্যাংক ম্যানেজার ও দালালের লাগামহীন দুর্নীতির কারনে হতদরিদ্র ছাত্রছাত্রীদের উপকরন,উপবৃত্তি, মাসিক বেতনের টাকা সহ বিভিন্ন খাত থেকে আসা সিংহভাগ টাকা চলে যাই ব্যাংক ম্যানেজার,শিক্ষা অফিসার ও দালালের পকেটে ফলে গ্রাম বাংলার ঝরে পড়া অতিদরিদ্র ছাত্রছাত্রীরা দারিদ্রতার ছোঁয়ায় আনন্দ স্কুলের টাকা না পেয়ে লেখা পড়া বন্ধ করে দিয়েছে। পুর্বেকার সময়ে আনন্দ স্কুলের টাকা দালাল পারভেজের নের্তৃত্বে হরিলুটের প্রশ্াসন কর্তৃক যথাপুযোক্ত বিহিত ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলে এবারে ও হরিলুটের সুযোগ পেয়েছে। সরেজমিনে গিয়ে এমন ও তথ্য পাওয়া গেছে আনন্দ স্কুলের দেখানো ছাত্রছাত্রীরা মুলত প্রাইমারী স্কুলের ছাত্রছাত্রী। ভোক্তভোগীরা জানান,সোনালী ব্যাংক গোরকঘাটা শাখার ম্যানেজার যোগদানের পর থেকে দালালের মারফতে আনন্দ স্কুলের টাকা সহ প্রত্যেক খ্যাত থেকে দুর্নীতির অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। এই ব্যাঞ্চটি দুর্নীতির আখড়ায় পরিনত হয়েছে এবং সরকারের মহৎ উদ্যেগ কে নষ্ট করছে এ রকম কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও কিছু চিহ্নিত দালাল চক্র। এ ব্যাপারে ব্যাংক ম্যানেজার নুরুল আমিন কাতেবী জানান, উপোরিল্লেখিত অভিযোগ গুলি আসলে সে রকম নয়। ভোক্তভোগীরা জানান, সরকারের ভাবমুর্তি নষ্টকারী এ রকম দুর্নীতিবাজ ম্যানেজার এ পর্ষন্ত মহেশখালীতে আসে নাই এবং আনন্দ স্কুলের উপবৃত্তির টাকা স্ব-স্কুলে হাতে হাতে দেওয়ার বিধান থাকলে ও এই দুর্নীতিবাজ ম্যানেজার ব্যাংকের নরম চেয়ারে বসে অর্ধেক টাকা নিজের পকেটে নিয়ে ঘাপটি মেরে বসে আছে এবং দালালদের মারফতে পকেটে নেওয়া টাকা গুলি হালাল করার পায়ঁতারা চালাচ্ছে সাথে সাথে দুর্নীতিবাজ ব্যাংক ম্যানেজার,শিক্ষা অফিসার ও চিহ্নিত দালালদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দাবী করেন। অভিযুক্ত উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাহতাব উদ্দীন জানান, আমি এ ধরনের দুর্নীতির সাথে মোটে ও জড়িত নয়।