অনুসন্ধানি প্রতিবেদন-৩:> সাকা-বাবর-তারেক ও দাউদ কানেকশন : কুকর্মের শেষ নেই গডফাদার ইয়াহিয়ার

# বাপের পাপে তাহা’র পতন!
# পাহাড়ে জঙ্গি প্রশিক্ষণ
# বান্দরবান-কক্সবাজারের গহীন অরন্যে আফগান মোল্লাদের বিচরণ
# গণমাধ্যম তাদের নিয়ন্ত্রণে!

ফরিদুল মোস্তফা খান, আমাদের সময় ডটকম: রূপ কথার গল্প ও ভয়ংকর সিমেনার চেয়ে আরো ভয়ংকর আন্তর্জাতিক চোরাচালানে বাংলাদেশের গডফাদার চট্টগ্রাম-টেকনাফের বহুল বিতর্কিত রোহিঙ্গা বংশো™ভুত শিল্পপতি আনিসুর রহমান ইয়াহিয়ার কাহিনী। গতকাল ও এর আগের দিন তাকে নিয়ে প্রতিবেদকের অনুসন্ধানি দুটি তথ্য বহুল সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে দেশ বিদেশের পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ভয়ংকর এই গডফাদারকে যারা কাছ থেকে চেনেন তারা সহ না-চেনা হাজারো পাঠকের ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে সিমেনার মতো মারাত্মক জীবনের অধিকারী এই দেশদ্রোহীর শেকড় অনুসন্ধানে। কেউ কেউ ইয়াহিয়ার চমকপ্রদ অজানা অনেক তথ্য দিয়ে প্রতিবেদককে সহযোগিতা করছেন।

সিঙ্গাপুর ও দুবাইর প্রবাসি কয়েকজন ব্যক্তি প্রকাশিত সাহসি প্রতিবেদন গুলোর জন্য সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যম কর্তৃপক্ষকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। তারা বলছেন, প্রবাসে থেকেও তাদের মন খুবই ছোট। কারন নিজ প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের মাটিতে ইয়াহিয়াদের মতো ভয়ংকর অপরাধিদের শাস্তি হয় না। প্রশাসন কখনই এসব দুস্কৃতকারীদের কঠোর হস্তে দমন করেন না বিধায় দেখা দেখিতে প্রতিদিন দেশে আরো অনেক ইয়াহিয়া সৃষ্টি হয়। মূলতঃ তাদের কারনেই বর্হিবিশ্বে নিজের দেশের ভাবমুর্তি ক্ষুণœ হচ্ছে বলে নিশ্চিত জেনেও নিজেদের সীমাবদ্ধতার কথা জানিয়ে প্রবাসি উক্ত দু’ব্যক্তি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, আন্তর্জাতিক ক্রিমিনাল দাউদ ইব্রাহিমের মতো ভয়ংকর ইয়াহিয়ারা কিভাবে ঘনঘন রাজনৈতিক খোলস পাল্টিয়ে মহান জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব করার মতো দুঃস্বপ্ন দেখেন!
আল্লাহ না করুক কোন কারনে ভয়ংকর এই দেশদ্রোহিরা যদি জীবনে একবার এমপি নির্বাচিত হয়ে যান, জাতি তাদের কাছ থেকে কি পাবেন তা নিয়েও গভীর চিন্তিত প্রবাসিদ্বয় বলেছেন, সরকার শক্তিশালী তদন্ত টিম গঠন করে ইয়াহিয়াদের প্রাক পরিচিতি, তাদের উত্থান, আয়-ব্যয়, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় বিষয় তদন্ত করে উপযুক্ত আইনানুগ ব্যবস্থা করতে পারলেই বাংলাদেশ আসলেই সোনার বাংলা হবে। অন্যথায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে স্বনির্ভর ও ডিজিটাল উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে যতই পরিশ্রম করুক না কেন, তা কোন দিনই বাস্তবায়ন হবে না বলেও আশংকা করেছেন প্রবাসিদ্বয়।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, দেশ-মাটি ও মানুষের জন্য নয় শুধুই নিজেদের ভাগ্য বদলে তৎপর চোরাচালানি গডফাদার ইয়াহিয়া গত জোট সরকার আমলে কক্সবাজার, উখিয়া, বান্দরবান ও টেকনাফ জুড়ে আফগান মোল্লাদের বিচরণ ক্ষেত্র বানান। ওই সময় তার প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় পাহাড় জুড়ে শুরু হয় জঙ্গি তৎপরতা। বিদেশী এনজিও আলহারামাইনের আর্থিক সহায়তায় শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলে জঙ্গিরা। ফলে জঙ্গিদের তৎপরতায় দেশ জুড়ে বিস্তৃত হয় চোরাকারবারি কার্যক্রম। শুধু তাই নয়, ওই সময় ইয়াহিয়া ও তার সাঙ্গপাঙ্গ অন্যান্য দেশদ্রোহীরা দেশের গণমাধ্যম সহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণে নেন। নগদ টাকায় তারা ঢাকা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের গণমাধ্যম কিনে কিংবা শেয়ারে বিনিয়োগ করে নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করলেও অভিযোগ উঠেছে, তৎকালীন সময় দায়িত্বশীল জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ কর্তারা তাদের সম্পর্কে কোন কিছু যাচাই-বাছাই না করে গণমাধ্যমের মতো রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্পর্শকাতর বিষয় তাদের হাতে তুলে দেন। জানা গেছে, এ কারনে আনিসুর রহমান ইয়াহিয়ারা ওই সময় কক্সবাজার থেকে প্রকাশিত দৈনিক আজকের দেশ বিদেশ কিনে নিয়ে কক্সবাজার শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ছাপাখানা বসিয়ে দেশদ্রোহী নানা কারিশমায় জড়িয়ে পড়েন।
সূত্র জানায়, চোরাচালানি গডফাদার ইয়াহিয়ার মালিকানাধীন উক্ত দৈনিক পত্রিকা কক্সবাজারের ইতিহাসে সাংবাদিক সৃষ্টির পরিবর্তে অপসাংবাদিক তৈরির কারখানায় পরিণত হন। উক্ত দৈনিক পত্রিকায় এ পর্যন্ত দেশের স্বাধীনতা ও সাবভৌমত্ব বিরোধী অনেক সংবাদ পরিবেশিত হওয়ার পাশাপাশি দেশপ্রেমিক বহু নাগরিকের উপর তথ্য সন্ত্রাস চালানো হলেও রহস্যজনক কারনে কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নেয়ায় চোরাচালানি গডফাদার ইয়াহিয়া চক্র দিন দিন আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেন। ফলশ্রুতিতে ইয়াহিয়ারা সমাজে ভদ্রলোকের মুখোশ পড়ে দামি দামি গাড়ি আর বাড়ি ব্যবহার পূর্বক প্রশাসনের দৃষ্টি এড়িয়ে শুধুই নিজেদের জন্য সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। সূত্র মতে, দেশ গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল হিসেবে পরিচিতি লাভ করলেও শুধুই নিজেদের আখের গুছাতে তৎপর উক্ত ইয়াহিয়ারা মধু সময়ে সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া পুত্র তারেক রহমান, খালেদা জিয়া সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা সালাহ উদ্দিন কাদের চৌধুরী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী (বর্তমানে কারান্তরীন) লুৎফুজ্জামান বাবরের মতো প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সাথে।
জানা গেছে, এক সময় তারেক রহমানের সঙ্গে দাউদ ইব্রাহিমের যে বৈঠকের কথা প্রচারিত হয়েছিল তার পেছনেও ছিল উক্ত ইয়াহিয়া ও তার ভাই শফি। জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে তারা কক্সবাজার, উখিয়া, টেকনাফ, বান্দরবান, নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্ত এলাকায় হাজার হাজার একর জমি কিনে নেন। উখিয়া টেলিভিশন রিলে কেন্দ্রের পাশে বিশাল এলাকা জুড়ে নির্মাণ করেন শাহপরী গার্ডেন। কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন এলাকায়ও শত শত একর জমির মালিক ইয়াহিয়ার পরিবার।
ইয়াহিয়াদের গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল পরিকল্পনা ঃ-
ইয়াহিয়ার ভাই শফি সহ তাদের পুরো পরিবারই মূলতঃ মাফিয়া পরিবার। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পরিবারটি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের সানিধ্যে আসে। ১৯৮৮ সালে ইয়াহিয়ার ভাই আরেক মাফিয়া ডন শফি আমেরিকান নাগরিক লুভিয়া ইসলামকে বিয়ে করলে বাড়তে থাকে তাদের আন্তর্জাতিক কানেকশন। লুভিয়ার মাধ্যমেই পরিচয় হয় তাদের আফগানিস্তান, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড সহ বিভিন্ন দেশের বাঘাবাঘা মাফিয়া নেতাদের সঙ্গে। জমে উঠে চোরাকারবার ব্যবসা। আন্তর্জাতিক মাফিয়া নেতারা ইয়াহিয়ার ভাই শফিকে দায়িত্ব দেন বাংলাদেশকে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল হিসেবে পরিণত করার। তাদের সেই পরিকল্পনা অনুসারে দেশে তৎপরতা শুরু হয় শফি ও ইয়াহিয়াদের। টেকনাফ, উখিয়া, কক্সবাজার কেন্দ্র করে মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান সম্রাজ্য গড়তে হলে রাজনীতির ছত্রছায়ায় থাকতে হবে, এটি অনুমান করেছিলেন ইয়াহিয়া। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সুচতুর ও দূর্ত ইয়াহিয়ারা ভাই ড. হাবিবুর রহমানকে আওয়ামী লীগের টিকেট পাইয়ে দিতে তৎপরতার পাশাপাশি নিজে বিএনপি এবং আরেক ভাইকে জাতীয় পার্টিতে সম্পৃক্ত করার মতো চালাকি শুরু করতে থাকেন। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্য দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের হাই কমান্ড এদের উদ্দেশ্য ও কর্মকান্ড আচ করতে পেরে প্রকাশ্যে তাদেরকে নিজেদের দলে ভিড়িয়ে দেশের ইতিহাসে কলংকজনক অধ্যায় রচনা করেননি। তবে জানা গেছে, এসব রাজনৈতিক দলের অতিলোভী কিছু দুস্কৃতকারী ঠিকই ইয়াহিয়াদের গোপনে মদদ দিয়ে নিজেরা ফায়দা হাসিল করেছেন। এ অবস্থায় কিছু দিলে কিছু পেতে হয়, সেই বাস্তবতায় চোরাচালানি গডফাদার ইয়াহিয়া ও তার চক্র সময়-সময়ে টুকটাক কিছু সুযোগ ভোগ করে আসছিলেন। তৎমধ্যে জীবনে ইয়াহিয়ার জন্য সবচেয়ে বড় পাওয়াটি হচ্ছে চট্টগ্রামের আলোচিত দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে নিজে সম্পৃক্ত থেকেও হাওয়া ভবনের কর্তা ব্যক্তির আর্শিবাদে তিনি রেহাই পেয়ে যান।
বাপের পাপে ছেলের নিশ্চিত পরাজয়!
আজ অনুষ্ঠিতব্য দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উখিয়া-টেকনাফ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতিক নিয়ে মহাজোট প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রোহিঙ্গা বংশো™ভুত বহুল আলোচিত সমালোচিত চোরাচালানি গডফাদার আনিসুর রহমান ইয়াহিয়ার ছেলে তাহা ইয়াহিয়া। কক্সবাজার জেলা জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত দলীয় প্রার্থী উক্ত তাহা ইয়াহিয়া। জীবনে একদিনও জাতীয় পার্টি না করে দলের মনোনয়ন এনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে দলীয় প্রধানের নির্দেশ থাকা সত্বেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা উক্ত তাহা ইয়াহিয়া ব্যক্তিগত জীবনে একজন ভয়ংকর চোরাকারবারির সন্তান হলেও উখিয়া-টেকনাফ নির্বাচনী এলাকার সাধরণ ভোটাররা তাকে নিয়ে আশায় বুক বেধেছিলেন। কারন, বয়সে তরুন, উচ্চ শিক্ষিত ও সম্ভাবনাময়ী মেধাবী এই রকম একজন জনপ্রতিনিধি চেয়েছিলেন উখিয়া-টেকনাফবাসি। জানা গেছে, অসাধারণ মিষ্টভাষি তাহা ইয়াহিয়া মনোনয়ন নিয়ে এলাকায় গেলে নবীন প্রার্থী হলেও ভোটাররা তাকে প্রবীণ প্রার্থীর চেয়ে বেশি মূল্যায়ন করেছেন। ক’দিন আগেও উখিয়া-টেকনাফ সংসদীয় আসনে তাহা ইয়াহিয়া নির্বাচনী প্রচারণায় যেখানে গেছেন, সেখানেই ছিল উৎসুক ভোটারদের স্বর্তফুর্ত সাড়া। ফলে কেউ কেউ বলেছিলেন, উখিয়া-টেকনাফবাসি এবারের নির্বাচনে তরুন এই প্রার্থীকে দলমত নির্বিশেষে ভোট দিয়ে নিজেদের অভিভাবক বানাবেন। এ কারনে উক্ত সংসদীয় এলাকায় বেশ গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছিল তাহা ইয়াহিয়ার। কিন্তু কে জানে! নিষ্পাপ তরুন এই প্রার্থীর পিতা ইয়াহিয়া আন্তর্জাতিক চোরাচালানে বাংলাদেশে দাউদ ইব্রাহিম?
সাধারণ মানুষের কাছে অজানা উক্ত ইয়াহিয়ার বিভিন্ন অপকর্মের গোমর কয়েকদিন ধরে গণমাধ্যমে ফাঁস হয়ে যাওয়ায় আকস্মিক জনপ্রিয়তায় ধ্বস নামে জাতীয় পার্টির তরুন প্রার্থী তাহা ইয়াহিয়ার। বিষয়টি অনেকটা ইয়াহিয়া ও তাহা’র সম্রাজ্যে হঠাৎ অধঃপতনের মতো অবস্থা ধারণ করায় নির্বাচনের আগের দিন গতকাল উখিয়া-টেকনাফ সরেজমিন পরিদর্শন ও বিভিন্ন ভোটারদের সাথে আলাপে জানা গেছে, মনোনয়ন নেয়ার পর নতুন প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী এলাকায় ‘তাহা’ যে পরিবেশ তৈরি করেছিলেন তা এখন আর নেই। তার পিতার প্রাক পরিচিতি ও প্রতিটি কুকর্মের অনুসন্ধানি প্রতিবেদনে সন্তান হিসেবে এলাকায় তাহা’র ভোট কমেছে কমপক্ষে ৫০ হাজার। ফলে ভোটাররা বলাবলি করছেন বাপের পাপে ছেলের নিশ্চিত পরাজয় আজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কেন না, কথায় আছে “পাপ কোন দিন বাপকে ছাড়ে না”। মানে- বাপে পাপ করলে প্রাচিত্য তার সন্তান-সন্তোতিরাও ভোগ করেন। অনেক ভোটার বলেছেন, “আম গাছে যদি জাম না ধরে-তাহলে চোরাকাবারি গডফাদার ইয়াহিয়ার ছেলে ‘তাহা’ আর কতটা দেশপ্রেমিক হবে”? তাই আসুন আজ ব্যালটের মাধ্যমে সকলেই তাকে ‘না’ বলে উপযুক্ত পতন নিশ্চিত করি।
শুধু তাই নয়, আন্তর্জাতিক চোরাচালানে বাংলাদেশের গডফাদার শিল্পপতি উক্ত আনিসুর রহমান ইয়াহিয়ার অজানা আরো অনেক কুকীর্তির তথ্য এসেছে প্রতিবেদকের অনুসন্ধানে। সেখানে তার অস্ত্র, মাদক, পতিতা ও চোরাচালানে তার অন্যতম সহযোগিদের তথ্য উপাত্ত, রাজস্ব ফাঁকি, সন্ত্রাস লালন-পালন, রোহিঙ্গা কানেকশন সহ বিভিন্ন তথ্য রয়েছে। যা অনুসন্ধান শেষে প্রকাশিত করা হবে। চোখ রাখুন গণমাধ্যমে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন