মাতালদের উৎপাতের যন্ত্রনায় ভূগছেন মহেশখালী পৌরসভা সহ ৮টি ইউনিয়নের মানুষ

মহেশখালী প্রতিনিধি
মাতালদের উৎপাতের যন্ত্রনায় ভূগছেন মহেশখালী পৌরসভা সহ ৮টি ইউনিয়নের মানুষ। বাংলাদেশীয় ছোলাই মদ, ইয়াবা, হিরোইন, ফেনসিডিল, গাজা, সরশ ও দেশী-বিদেশী বিভিন্ন প্রকার নেশা জাতীয়
টেবলেট হাত বাড়ালেই যেখানে সেখানে পাওয়া যায়। এসব কারণে মহেশখালী অলিতে গলিতে লোকজন চলাফেরা করছে অনেকাটা ভীতির মধ্য দিয়ে। ধ্বংস হচ্ছে যুব সমাজ। এসব মাদক থেকে মুক্তি পেতে চাই মহেশখালীবাসী। উপজেলার আটটি ইউনিয়ন এবং একটি পৌরসভায় বিভিন্ন স্থানে ৩১০টি স্পটে এ মাদক বেচাকেনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে মহেশখালী পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ হিন্দু পাড়া, ৩নং ওয়ার্ডের দাসি মাঝির পাড়া, ২নং ওয়ার্ডের বরুনা ঘাট, ১নং ওয়ার্ডের বানিয়ার দোকান সহ মহুরীর ডেইলের সামান্য অংশ, ৪নং ওয়ার্ডের সরকার পাড়া, ৯ নং ওয়ার্ডের চরপাড়া, ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের ঠাকুরতলার হিন্দুপাড়া, মুদিরছাড়ার জালিয়া পাড়া, উম্বোনিয়া পাড়া, লম্বাঘোনা পাড়া, এলাকার পাহাড়ে, ছোট মহেশখালী পাহাড়ের পূর্বে কুতুবজোম ইউনিয়নের কালামিয়া বাজার,ঘটিভাঙ্গা এলাকায়, সোনাদিয়া এলাকায়, তাজিয়াকাটা গ্রামে, কামিতারপাড়া এলাকায়, দৈলারপাড়া এলাকায়, বড় মহেশখালী ইউনিয়নের দেবেঙ্গা পাড়া, সাতঘর পাড়া, বড় ডেইল এলাকা, পাহাড়তলী এলাকা, হোয়ানক ইউনিয়নের কেরুনতলী বাজার এলাকা, টাইম বাজার এলাকা, কালারমারছাড়ার বড়–য়া বাজার এলাকা, নুনাছড়ি এলাকা, কালারমারছড়া বাজার এলাকা, চালিয়াতলী পাহাড় এলাকা, শাপলাপুর ইউনিয়নের জে.এম ঘাট, শাপলাপুর বাজার এলাকা, মাতার বাড়ী ইউনিয়নের রাজঘাট এলাকা, পুরান বাজার এলাকা, ধলঘাটা ইউনিয়নের সরইতলী এলাকা, তিতামাঝির পাড়া এলাকায় এই সমস্ত মাদক অবাদে বিক্রি করা হচ্ছে। পুলিশ এ ব্যাপারে দর্শকের ভূমিকা পালন করে থাকে। মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এর কোন ধরনের কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। যে কারণে দিনদিন মানুষ মাতালদের উৎপাতের যন্ত্রনায় ভূগছে মহেশখালী বাসী। উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে মহেশখালী বাসী পরিত্রান চায়। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন